হানি নাটস এর উপকারিতা - হানি নাট খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক আশা করি সবাই ভাল আছেন। হানি নাট সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য যদি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলে হানি নাটস এর উপকারিতা,হানি নাট খাওয়ার নিয়ম সহ আরো বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

হানি-নাটস-এর-উপকারিতা

এই আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন আশা করি আপনি হানি নাট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা

হানি নাটস কি,হানি নাট খাওয়ার নিয়ম,হানি নাটস এর উপকারিতা,হানি নাটস এর উপকরণ, হানি নাটস কিভাবে তৈরি করতে হয়,হানি নাটস এর অপকারিতা এই সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

হানি নাট কি

হানি নাট মধু এবং বাদামের মিশ্রিত উপাদান যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক পুষ্টিকর খাবার হিসেবে পরিচিত।হানি নাটে বাদামের সঙ্গে বিভিন্ন উপাদান থাকে যেমন ফলমূল,খেজুর,কিসমিস,তিল,চিয়া সিড,সহ আরো বেশ কিছু উপাদান।

হানি নাট খাওয়ার নিয়ম

আপনারা মোটামুটি সবাই জানেন হানিনাট একটি পুষ্টিকর খাবার যেটা মধু এবং বাদামের মিশ্রণে তৈরি হয় । হানি নাট আমাদের শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে।

তবে এই হানি নাট খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। চলুন সে নিয়মগুলো সম্পর্কে জেনে নেই।

সকালের নাস্তা করার ২৫-৩০ মিনিট পর হানি নাট খাওয়ার অভ্যাস করবেন। আপনি দুপুরের খাবারের আগেও এটি খেতে পারেন। কিন্তু সবথেকে ভালো হয় সকালে নাস্তা করার পর হানি নাট খাওয়া।

রাতে খাবার খাওয়ার পর এক থেকে দুই চামচ হানিনাট খেতে পারেন। তাই বলে রাতের খাবার খাওয়ার পরপরই হানি নাট খাবেন না। রাতের খাবার খাওয়ার পর আধঘন্টা অপেক্ষা করবেন।আধঘন্টা পর হানি নাট খাবেন।

কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে এজন্য বললাম কারণ আপনি নাস্তা বা খাবার খাওয়ার পর সেটি পুরোপুরি হজম এর জন্য কিছু সময় দিতে হবে।তারপরে হানি নাট খেতে হবে।

হানি নাট অবশ্যই সঠিক মাত্রা মেনে খাবেন অর্থাৎ সকালে নাস্তা করার পর এক থেকে দুই চামচ রাতে খাবার খাওয়ার পর এক থেকে দুই চামচ খাওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না।

হানিনাট খাওয়ার পর কোন গরম খাদ্য অথবা গরম পানিও গ্রহণ করবেন না।

হানি নাট খাওয়ার পর কোন কঠিন কাজ অথবা ব্যায়াম করবেন না।

খাওয়ার পর কোন অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করবেন না।

আপনি প্রতিনিয়ত উপরের নিয়ম গুলো মেনে যদি হানিনা খান তবে আশা করি আপনি ভাল ফলাফল পাবেন। কারণ হানি নাট আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী একটি খাবার।

হানি নাট এর উপকরণ 

হানি নাট বা মধুযুক্ত বাদাম যা বিভিন্ন উপকরণ দ্বারা তৈরি যেটি আমাদের শরীরের জন্য পুষ্টিকর খাবার হিসেবে কাজ করে। তো চলুন জেনে নেই হানি নাট অর্থাৎ মধ্যযুক্ত বাদাম কি কি উপকরণ দ্বারা তৈরি।

  • কাজুবাদাম।
  • কাঠবাদাম।
  • চিনা বাদাম।
  • পেস্তা বাদাম।
  • আখরোট।
  • অ্যাপরিকট।
  • মাবরুম খেজুর।
  • আজওয়া খেজুর।
  • সাদা কিসমিস।
  • কালো কিসমিস।
  • মিষ্টি কুমড়ার বিচি।
  • চেরি ফল।
  • আলুবোখারা।
  • সাদা তিল।
  • সূর্যমুখীর বীজ।
  • চিয়া সিড।
  • মধু।
এছাড়াও আপনি আপনার পছন্দের অন্যান্য বাদাম বা ফল যুক্ত করতে পারেন। হানিনাট তৈরি করার জন্য আপনাকে এই উপকরণ গুলি একত্রে মিশিয়ে একটি পাত্রে ঢেলে দিতে হবে।

তারপর এটি একটি শুষ্ক ও ঠান্ডা জায়গায় রেখে দিতে হবে। তারপর এটি সম্পূর্ণরূপে শুষ্ক হয়ে গেলে হানি নাট তৈরি হয়ে যাবে।

হানি নাট রেসিপি

হানিনাট হলো মধু এবং বিভিন্ন প্রকারের বাদামের একটি মিশ্রণ যেটি আমাদের শরীরের জন্য পুষ্টিকর এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী ।নিম্নে হানি নাটের রেসিপি সম্পর্কে বর্ণনা করা হলো

হানি নাট তৈরি করতে হলে আপনার যে সকল উপকরণ দরকার সেগুলো হলোঃ

কাজুবাদাম,কাঠ বাদাম,পেস্তা বাদাম,আখরোট,চিনা বাদাম,সাদা কিসমিস,কালো কিসমিস,মিষ্টি কুমড়ার বিচি,সূর্যমুখী ফুলের বিচি,খোরমা খেজুর,আজোয়া খেজুর, সাদা তিল,অ্যাপরিকট, মধু ইত্যাদি উপকরণ প্রথমে আপনার প্রয়োজন হবে।

এরপর আপনাকে মধু নিতে হবে এক কাপের মতো। কাজুবাদাম নিতে হবে এক থেকে দুই কাপ। কাঠ বাদাম এক থেকে দুই কাপ। পেস্তা বাদাম এক থেকে চার কাপ নিতে হবে। আখরোট এক থেকে চার কাপ।

চিনা বাদাম এক থেকে চার কাপ। সাদা কিসমিস এক থেকে চার কাপ। কালো কিসমিস এক থেকে চার কাপ। মিষ্টি কুমড়ার বিচি এক থেকে চার কাপ।

খোরমা খেজুর এক থেকে চার কাপ এবং আরো যে সকল উপকরণ রয়েছে সেগুলো এভাবেই পরিমাপ করে নিতে হবে।

এবার আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল একটি পাতে মধু এবং বাদাম গুলি একত্রে মিশিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণটি অতিরিক্ত পানি ছাড়াই সম্পূর্ণ করে নিন।

এরপর একটি পাত্রে এই মিশ্রণটি ঢেলে দিন এবং একটি চামচ দিয়ে সেই পাত্রের মধ্যে থাকা মিশ্রণগুলো ভালো করে ঘেটে নিন।

তারপর মিশ্রণটি একটি ঠান্ডা ও শুষ্ক জায়গায় রেখে দিন। প্রতিদিন মিশ্রণটি একবার শুষ্ক করে নিন।

মধুময় বাদামের মিশ্রণটি সম্পূর্ণরূপে শুষ্ক হয়ে গেলে এটি তৈরি সম্পন্ন হয়ে যাবে।

আশা করি উপরোক্ত বিষয়গুলোর মাধ্যমে আপনি হানিনাট রেসিপি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়েছেন।

হানি নাটস খেলে কি হয়

অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে হানি নাট খেলে কি হয়। হানি নাট হল মধু এবং বাদামের মিশ্রণ যাকে বলা হয় মধ্যযুক্ত বাদাম। হানি নাট খেলে আমাদের শরীরের অভ্যন্তরের অংশ এবং বাহ্যিক অংশ উভয় ভালো থাকে। 

হৃদ যন্ত্র ,রক্তচাপ স্মৃতিশক্তি,ওজন নিয়ন্ত্রণ,স্বাস্থ্যের উন্নতি এগুলো সব কিছু নিয়ন্ত্রিত করতে পারে এই হানিনাট। হানি নাট খেলে এগুলো নিয়ন্ত্রণে থাকে।

 আমাদের শরীরের পুষ্টির যোগান দিয়ে থাকে এই হানিনাট কারণ হানি নাট অনেক পুষ্টিকর। নিয়মিত হানি নাট খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়ে থাকে। আমাদের শরীর বিভিন্ন রোগের সাথে লড়াই করার শক্তি পায়। 

শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম বুষ্ট আপ করে থাকে, তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।আপনার যদি ঘুমের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে এই হানি নাট নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমে আপনি ঘুমের সমস্যাও দূর করতে পারবেন।

তবে হানি নাট খেতে হবে পরিমাণ মতো।কারণ মধুতে অনেক বেশি ক্যালরি থাকে।অতিরিক্ত হানি নাট খেলে আপনার হজমে বিপাক দেখা দিবে,এলার্জি হতে পারে, রক্তের চিনির মাত্রা বেশি হয়ে যেতে পারে।

আবার অতিরিক্ত হানি নাট  খাওয়ার ফলে শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। 

আমি মনে করি যাদের ডায়াবেটিকস আছে তাদের হানি নাট খাওয়া থেকে দূরে থাকাটাই শ্রেয়।

আশা করি উপরোক্ত বিষয়গুলো পড়ে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত উত্তর পেয়েছেন।

আরো পড়ুন ঃ সেরা ১৭ টি নাইট ক্রিম - সাত দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম

হানি নাটস এর উপকারিতা

হানি নাটস এর উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবে না।আমাদের শরীরের জন্য হানি নাটস এর উপকারিতা প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। চলুন জেনে নিই হানি নাটস এর উপকারী দিকগুলো।

হানি নাটস আমাদের শরীরের শক্তি সরবরাহ করে থাকে। মধুতে থাকে গ্লুকোজ, মলটোজ আর বাদামে থাকে প্রোটিন,ফাইবার,ভিটামিন মিনারেল ও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে সাহায্য করে।

হানি নাটস আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে কারণ মধুতে রয়েছে অ্যান্টিবায়কটেরিয়াল,এন্টিফাঙ্গাল এন্টিভাইরাল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এ সকল গুনাগুন রয়েছে।

যা বিভিন্ন রোগ জীবাণুকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে এবং শরীরের ক্ষতি পূরণ করে। বাদামে থাকা ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

হানি নাটস হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নতি করে থাকে। রক্তের চর্বির মাত্রা কমাতে সহায়তা করে,রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে,হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

বাদামে থাকা ম্যাগনেসিয়াম,পটাশিয়াম,ক্যালসিয়াম,ফলিক এসিড এবং ভিটামিন ই আমাদের হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করে।

হানি নাটস আমাদের স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। হানি নাটস এ এমন বিশেষ কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো দ্বারা আমাদের স্মৃতিশক্তি শক্তিশালী হয়।

হানি নাটস ট আমাদের রক্ত শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে। কারণ মধুতে থাকা আয়রন কপার ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি মিনারেল রক্তের হিমোগ্লোবিন এর মাত্রা বাড়িয়ে থাকে এবং রক্তের অক্সিজেন বমন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

হানি নাটস তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

আমাদের ইমিউনিটি সিস্টেম বুস্ট আপ করে থাকে।

আমাদের শরীরে যদি আয়রনের ঘাটতি থাকে সেই আয়রনের ঘাটতি পূরণের ক্ষেত্রে হানি নাট বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আপনার যদি ঘুমের সমস্যা হয়। প্রতিনিয়ত পরিমান মত হানি নাটস খেলে ঘুমের সমস্যা সমাধান হবে।

হানি নাটস আমাদের দাঁতের গোড়া শক্ত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। প্রতিনিয়ত খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার দাঁতের মাড়ি মজবুত করতে পারবেন।

প্রতিনিয়ত পরিমাণ মতো হানি নাটস খেলে আপনি আপনার কিডনি এবং লিভার সুস্থ রাখতে পারবেন। হানি নাটস এ এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা আমাদের কিডনি এবং লিভার দুটোই সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

আশা করি উপরোক্ত বিষয় গুলোর মাধ্যমে আপনি ইতিমধ্যে হানি নাটস উপকারিতা সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন এবং আপনি আপনার কাঙ্খিত উত্তরটি পেয়েছেন।

হানি নাট খাওয়ার অপকারিতা

একটা কথা আছে সেটি হলো অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। সবকিছুর একটু নিয়ম আছে। হানিনাট আমাদের শরীরের উপকার করে কথাটা ঠিক কিন্তু পরিমাণের থেকে অতিরিক্ত বেশি খেয়ে ফেললে আপনি বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হবেন। তো চলুন সে সমস্যাগুলো জেনে নেওয়া যাক।

হানি নাটে ক্যালরির পরিমাণ বেশি হওয়ার কারণে এটি অতিরিক্ত পরিমাণে যদি খেয়ে ফেলেন তাহলে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে।

হানি নাটে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য ম্যাগনেসিয়াম,আয়রন,ভিটামিন বি এগুলো প্রচুর পরিমাণে থাকে। কিন্তু এই উপাদানগুলি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তাহলে কিডনি এবং হৃদপিন্ডের রোগ এলার্জি ডায়াবেটিস ইত্যাদি হতে পারে।

হানিনাটে রক্তের চর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি করার জন্য সেচুরেটেড ফ্যাট এবং প্রোটিন থাকে। এটি শরীরের রক্তের চিনির মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং রক্তচাপ কোলেস্টেরলের উচ্চতা বৃদ্ধি হতে পারে যদি আপনি অধিক পরিমাণে হানি নাটস খেয়ে ফেলেন।

অধিক পরিমাণে হানি নাটস খেলে হজমে বিপাক, এলার্জি, চুল ঝরে যাওয়া, ত্বকের সমস্যা, চোখের সমস্যা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।

অধিক পরিমাণে হানি নাটস খেলে শরীরে এক ধরনের গরম লাগা কাজ করে।

তাই হানি নাট খাওয়ার সময় পরিমাণ মতো খেতে হবে।নিজের শরীরের অবস্থা অনুযায়ী খেতে হবে।যারা কিডনি ও হৃদপিন্ডের রোগ।ডায়াবেটিস।অতিরিক্ত ওজন জনিত সমস্যা।এলার্জি ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত তারা হানি নাটস  খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

আশা করি আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত উত্তর টি পেয়েছেন।

লেখকের মন্তব্য

আপনি যদি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে হানি নাটস এর উপকারিতা,হানি নাট খাওয়ার নিয়ম সহ উল্লেখিত বিষয়গুলো সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়েছেন। 

তবে একটা কথা বলে রাখি হানি নাটস পরিমাণ মত খাবেন। পরিমাণের থেকে বেশি খেতে যাবেন না। আর আমার বিশেষ মতামত সেটি হল যারা ডায়াবেটিকস এ আক্রান্ত তারা হানি নাটস খাওয়া থেকে দূরে থাকবে।

আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আর্টিকেলটি পরে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার পরিচিত মানুষদের সাথে শেয়ার করে দিবেন যেন তারাও উপকৃত হয়। 

আজ এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url